সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

“সর্ব্বদা নাম করিবেন। নামকেই অনন্য চিন্তা বলিয়া থাকে।”

 

🕉️ নামেই আশ্রয়…

“সর্ব্বদা নাম করিবেন। নামকেই অনন্য চিন্তা বলিয়া থাকে।”
শ্রীশ্রী রামঠাকুর (বেদবাণী, খণ্ড ৩, পত্র ১১)

জীবনের পথে আমরা বহন করি বহু উপাধির ভার। প্রাক্তনকর্মের প্রভাবে দেহ-মনে ওঠে নানা ঢেউ। কিন্তু ধৈর্য্য ধরে, নাম জপ করলেই সব ক্লেশ, সব অভাব একে একে ক্ষীণ হয়ে আসে।

আজ, এই যুগে—জগতে শুধু একটিই সত্য আশ্রয়—
🔱 "নাম বৈ আর কিছু এ জগতে থাকিবে না…"

চাই শান্তি?
চাই সত্যের সংস্পর্শ?
তবে প্রতিদিন, প্রতিক্ষণে—
🙏 নাম গ্রহণ করুন। নামেই জীবনের আশ্রয় খুঁজে পান।

🙏 নাম গ্রহণ করুন। নামেই জীবনের আশ্রয় খুঁজে পান।

🔔 নিত্য নামস্মরণে নিজেকে শুদ্ধ করুন। সকল অভাব দূর হোক।
#রামঠাকুর #বেদবাণী #নামজপ #ভক্তি #SpiritualQuotes #NaamSmaran #SriRamThakur #SanatanDharma #BhaktiPath

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্রহরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ,কৃষ্ণ কৃষ্ণ, হরে হরে।হরে রাম, হরে রাম,রাম রাম, হরে হরে।

  #Kirtan #BhaktiKirtan #DevotionalSongs #SpiritualKirtan #KirtanVibes #KirtanMeditation #KirtanBhajan #HinduDevotionalMusic #MantraChanting #DivineKirtan
  জয় রাম, জয় গোবিন্দ,, শ্রীশ্রীরামঠাকুর ১২৬৬বাং ২১শে মাঘ, বৃহস্পতিবার, মাঘী দশমী তিথিতে এই ধরাধামে আবির্ভূত হইয়াছেন।জ্যোতিষীদের বিচারে ইহা অতীব শুভদিন।এমনি এক প্রশস্ত লগ্নে রাঢ়ীয় ভরদ্বাজ ব্রাহ্মণকুলে তিনি আবির্ভূত হইলেন।তাঁহার সঙ্গে আসিলেন ভাই লক্ষ্মন।শতবার্ষিকী স্মারকগ্রন্থে শ্রীশ্রীরামঠাকুরের জন্ম সম্বন্ধে বলা হইয়াছে,শ্রীশ্রীঠাকুরের পিতৃদেব ঁরাধামাধব চক্রবর্ত্তী বিদ্যালঙ্কার একজন যোগসিদ্ধ মহাপুরুষ ছিলেন।তিনি পঞ্চবটিতে যোগাভ্যাস ও সাধন-ভজনে অধিকাংশ সময় অতিবাহিত করিতেন।এই পঞ্চবটিতেই তিনি সিদ্ধিলাভ করেন।এই জন্যই পঞ্চবটি পূণ্যভুমি নামে খ্যাত আছে। যেদিন যে সময়ে শ্রীশ্রীরামঠাকুর মাতৃগর্ভ হইতে ভূমিষ্ট হইলেন, ঐ সময়েও তিনি সাধনায় নিমগ্ন ছিলেন।শ্রীশ্রীঠাকুর ভূমিষ্ট হওয়ার পর মাতৃদেবী অসুস্থ হইয়া পড়িলেন।অল্পক্ষণ পরই একটি থলির মধ্যে আর একটি পুত্র সন্তান ভূমিষ্ট হইল।প্রথমাবস্থায় এই থলির মধ্যে কোন সন্তান আছে তাহা উপলব্ধি করা যায় নাই।এমন সময় ঠাকুরের পিতৃদেব পঞ্চবটী হইতে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করিয়া থলি হইতে সন্তান বাহির করাইয়া তাহার প্রাণ বাঁচাইলেন।এই সন্তানটিই সহজাত ভ্রাতা লক্ষ্মণ।এই সম্পর...
  ৩/১৮০। “ মনের অস্থায়ী জল্পনা কল্পনা পরিহারে, সাবিত্রীর ন্যায় সত্যবানের পশ্চাতে থাকিয়া, সত্য অর্থাৎ স্থায়ী অক্ষুণ্ণ রসেতে ডুবিয়া, মনের অধীন মুক্ত হইয়া শান্তি লাভ [করিতে পারে]। মনটাকে জ্বরা প্রকৃতি বলে, আবরণের দ্বারা মনের চেতনা হয়। তাহাতেই লোকে চঞ্চলতা হইয়া শান্তিময় যে সত্যবান, যার অংশ নাই, তাহাকে ভুলিয়া সীমাবদ্ধ অহংকারের দ্বারা আবদ্ধ হয়, জন্ম মৃত্যু দুঃখসাগর ত্যাগ করিতে পারে না। ধৈর্য্যহারা হইয়া দুশ্চিন্তাতে ব্যস্ত হইয়া থাকে। সত্যের অধিন হইলে এই কর্ত্তাভিমান ত্যাগ হইয়া জন্ম মৃত্যু দুঃখ কষ্ট সকলি ত্যাগ হইয়া থাকে। লোক ঘুমাইলে কেহ থাকে না, জাগিলে বহুরূপ [?] হইয়া নানান উপসর্গের অধিন হইয়া কষ্ট পায়।”