সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

  🎬 ভিডিও টাইটেল ( Title): “ ধৈর্য্যই পরম উপাসনা – শ্রীশ্রী রামঠাকুরের বেদবাণী ব্যাখ্যা ( পত্র ৫৯)” 👉 ভগবৎচিন্তা, সংসারধর্ম ও চিরস্থায়ী শান্তির পথ 🪔 ভিডিও ইন্ট্রো ( Intro Script): 🎵 [ ধীর- শান্ত সুরে, ধূপ- ধুনোর আবহ] “ এই সংসারে নিত্য, নিরঞ্জন ধৈর্য্য স্থায়ীরূপে জাগাইতে চেষ্টা করাই পরম উপাসনা।” শ্রবণ করুন শ্রীশ্রী রামঠাকুরের অমূল্য বাণী থেকে একটি গভীর পত্রাংশ। আজ আমরা আলোচনা করব— কেন ধৈর্য্যই প্রকৃত উপাসনা , কেমন করে মন, বুদ্ধি ও দুঃখ- সুখের বিভ্রান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, এবং কিভাবে ভগবৎ শরণ গ্রহণ করাই জীবনের একমাত্র পথ। আসুন, মনোযোগ দিয়ে শুনি… হৃদয় দিয়ে বুঝি…     বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড, (৫৯) নং পত্রাংশ। শ্রীশ্রী রামঠাকুর।   এই সংসারে নিত্য, নিরঞ্জন ধৈর্য্য স্থায়ীরুপে জাগাইতে চেষ্টা করাই পরম উপাসনা। সর্ব্বদা যাহাতে অকর্ত্তা বুদ্ধির গোচরে যাওয়া যায় তৎপক্ষে নিত্য চেষ্টা করাই স্বধর্ম্ম জানিবেন। ……চিন্তা করিবেন না।  মন বুদ্ধিতে যাহা প্রাপ্ত অপ্রাপ্ত দ্বারা সুখ দুঃখ , ভাব অভাবাদি উৎপন্ন হয় তাহার সকলি স্বপ্ন জানিবেন, এবং ভ্রান্তিমূলক মাত্রা ক...
সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

“সর্ব্বদা নাম করিবেন। নামকেই অনন্য চিন্তা বলিয়া থাকে।”

  🕉️ নামেই আশ্রয়… “সর্ব্বদা নাম করিবেন। নামকেই অনন্য চিন্তা বলিয়া থাকে।” — শ্রীশ্রী রামঠাকুর (বেদবাণী, খণ্ড ৩, পত্র ১১) জীবনের পথে আমরা বহন করি বহু উপাধির ভার। প্রাক্তনকর্মের প্রভাবে দেহ-মনে ওঠে নানা ঢেউ। কিন্তু ধৈর্য্য ধরে, নাম জপ করলেই সব ক্লেশ, সব অভাব একে একে ক্ষীণ হয়ে আসে। আজ, এই যুগে—জগতে শুধু একটিই সত্য আশ্রয়— 🔱 " নাম বৈ আর কিছু এ জগতে থাকিবে না…" চাই শান্তি? চাই সত্যের সংস্পর্শ? তবে প্রতিদিন, প্রতিক্ষণে— 🙏 নাম গ্রহণ করুন। নামেই জীবনের আশ্রয় খুঁজে পান। 🙏 নাম গ্রহণ করুন। নামেই জীবনের আশ্রয় খুঁজে পান। 🔔 নিত্য নামস্মরণে নিজেকে শুদ্ধ করুন। সকল অভাব দূর হোক। # রামঠাকুর #বেদবাণী # নামজপ #ভক্তি # SpiritualQuotes # NaamSmaran # SriRamThakur # SanatanDharma # BhaktiPath
  জয়রাম জয়গোবিন্দ জয় সত্যনারায়ণ শ্রীশ্রী রাম ঠাকুরের প্রকট লীলা সংবরণের অল্প কিছুকাল পরে পাহাড়তলী কৈবল্যধাম আশ্রমে দ্বিতীয় মোহন্ত মহারাজ শ্রীমদ্ শ্যামাচরণ চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের উপস্থিতিতে একটি অভূতর্পূব ঘটনার কথা এইবার সংক্ষেপে প্রকাশ করা হইতেছে। বাদ্যর্ক্য জনিত সামান্য রোগ ভোগে শ্রীধামে একজন আশ্রমিকের দেহ ত্যাগ হইল। ডাক্তার আসিয়া ডেথ্ সার্টিফিকেট দিয়া যাওয়ার পরে মহারাজ শ্যামাদার নিন্দের্শে অপরাপর কয়েকজন আশ্রমিক মৃত ব্যক্তির সৎকারের আয়োজনে তৎপর হইলেন।এমতাবস্থায় তাহারা এক অত্যাশ্চর্য্য ঘটনার সম্মুখীন হয়। হঠাৎ মৃত ব্যক্তির দেহে প্রাণের স্পন্দন দেখা গেল। প্রাণ সঞ্চার হইলে সেই ব্যক্তি আস্তে আস্তে বলিতে লাগিল, ' তোমরা মহারাজকে খবর দাও। তাঁহাকে আমার বিশেষ কিছু কথা বলার আছে। শীঘ্র তাহার ব্যবস্হা কর, আমি বেশী সময় পাইব না। ওইরূপ অভূতপূর্ব বিস্ময়কর ঘটনার কথা শুনিয়া মহারাজ শ্যামাদা সেই মৃত ব্যক্তির নিকট একপ্রকার ছুটিয়া আসিলে, সে ব্যক্তি মহারাজকে বলিতে লাগিলেন, " মহারাজ অল্প সময়ের জন্য আমাকে দেহে ফিরিয়া আসিতে হইয়াছে। বেশী...

@srisriramthakur @thegloryoframthakur📿 ভক্তির পথ: শ্রী শ্রী রাম ঠাকুরের ...

@srisriramthakur @thegloryoframthakur#bedbani #chitropotsrisriramthakur ...

📿 বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড | ভাগ্যের অধীনতা ও সত্যনারায়ণের উপদেশ | Sri Sri Ram Thakur

 📿 বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড | ভাগ্যের অধীনতা ও সত্যনারায়ণের উপদেশ | Sri Sri Ram Thakur 🔆 জয় গুরু! আপনাদের স্বাগতম আমাদের চ্যানেলে। আজ আমরা শুনবো শ্রীশ্রী রামঠাকুরের উপদেশমূলক বেদবাণীর তৃতীয় খণ্ড। ভাগ্যের অধীনতা, সত্যের শরণ এবং ঈশ্বরের বিধানের উপর নির্ভরতার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাণী তুলে ধরা হবে। চলুন শুরু করি এই পবিত্র আলোচনা। বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড (১) স্বত:সিদ্ধ কাম পূর্ণ করিয়া সত্যনাথের অধীন হইয়া থাকিতে অভ্যাস করুন। ন কর্ত্তৃত্বং ন কর্ম্মাণি লোকস্য সৃজতি প্রভু:। ন কর্ম্ম ফলসংযোগ স্বভাবস্তু প্রবর্ত্ততে। । শ্রুতি বাক্য। স্ব স্ব ভাগ্যই ফল জন্মাইয়া থাকেন তাহা ছাড়া অন্য কাহারো ভাগ্য ফল দেবার ক্ষমতা নাই। যাহা হউক, আপনি সত্যের অংশে সকল ভার রাখি[য়া] সঙ্করের ঋণ সকল পরিশোধ করিতে যত্নবানের অভ্যাস করিতে থাকুন, সত্যই সকল ব্যবস্থা করিবেন। ভাগ্যগতিকেই লোকে দেহ সমাজ স্বজন বন্ধুবান্ধব স্ত্রী পুত্রাদি এবং স্থানাদি লাভ করিয়া থাকে। যখন যাহা লোকের সংঘটন ঘটিয়া থাকে তাহার কর্ত্তা ভাগ্যই জানিবেন। স ভাগ্য ছাড়িয়া পরের ভাগ্যের অধীনে গেলে কালচক্রের অন্তের [?] অধীন হইয়া পড়িতে হয় জানিবেন। বাড়ীঘর যেখানে হইবার হইবে...

শ্রীশ্রীঠাকুরকে চন্দন দ্বারা সজ্জিত প্রসঙ্গঃ@thegloryoframthakur#bedbani...

“মা, নাম নিবেন?” তিনি মাথা নাড়িয়া সন্মতি জানাইলে ঠাকুর বলিলেন, আমি ‘নাম’ বলিয়া যাইতেছি, আপনি আমার সাথে সাথে ঐ নাম আবৃত্তি করিয়া যাইবেন।এই বলিয়া শ্রীশ্রী ঠাকুর চক্ষু মুদ্রিত করিলেন এবং অল্পক্ষণ পরে ছয় অক্ষর যুক্ত নাম মহামন্ত্র উচ্চারণ করিতে লাগিলেন। মহিলাটিও ঠাকুরের নির্দ্দেশ অনুযায়ী ঐ নাম মহামন্ত্র আবৃত্তি করিয়া চলিলেন। এই ভাবে অষ্টাদশ বার আবৃত্তি করার পর ঠাকুর থামিয়া অতি আবেগভরে বলিতে লাগিলেন “মা, এই যে নাম পাইলেন ইহার ভিতরে কিন্তু প্রাণ আছে। আপনি ত সন্তানের মা। তাই জানেন যে সন্তান যখন ভূমিষ্ট হয়, তখন তাহার প্রাণের স্পন্দন বুঝা যায় না। ভূমিষ্ট হওয়ার পর ধাত্রী তাহাকে ধুইয়া মুছাইয়া শুকনা কাপড়ে জড়াইয়া নিয়া প্রাণ স্পন্দন দেয়। পরে সন্তান মুখব্যাদান করিলে অতি সন্তর্পণে ভিজা নেকড়ার সাহায্যে মিশ্রিত জল মুখে দেয়। আপনিও তাহার মুখে স্তন হইতে ক্ষীরধারা দেন। এভাবে যত্ন করিতে করিতে শিশু ক্রমে চোখ মেলে, হাত পা নাড়ে, তাহার মুখে হাসি ফোটে। ভূমিষ্ট হওয়ার সময় হইতে মা, শিশুকে যে ভাবে যত্ন করেন, তাহা মন দিয়া করেন না, করেন প্রাণ দিয়া। শিশুর প্রতি মায়ের এই যে টানে যত্ন, সেরূপ যত্ন...