সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

@srisriramthakur @thegloryoframthakur#bedbani #chitropotsrisriramthakur ...

📿 বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড | ভাগ্যের অধীনতা ও সত্যনারায়ণের উপদেশ | Sri Sri Ram Thakur

 📿 বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড | ভাগ্যের অধীনতা ও সত্যনারায়ণের উপদেশ | Sri Sri Ram Thakur 🔆 জয় গুরু! আপনাদের স্বাগতম আমাদের চ্যানেলে। আজ আমরা শুনবো শ্রীশ্রী রামঠাকুরের উপদেশমূলক বেদবাণীর তৃতীয় খণ্ড। ভাগ্যের অধীনতা, সত্যের শরণ এবং ঈশ্বরের বিধানের উপর নির্ভরতার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাণী তুলে ধরা হবে। চলুন শুরু করি এই পবিত্র আলোচনা। বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড (১) স্বত:সিদ্ধ কাম পূর্ণ করিয়া সত্যনাথের অধীন হইয়া থাকিতে অভ্যাস করুন। ন কর্ত্তৃত্বং ন কর্ম্মাণি লোকস্য সৃজতি প্রভু:। ন কর্ম্ম ফলসংযোগ স্বভাবস্তু প্রবর্ত্ততে। । শ্রুতি বাক্য। স্ব স্ব ভাগ্যই ফল জন্মাইয়া থাকেন তাহা ছাড়া অন্য কাহারো ভাগ্য ফল দেবার ক্ষমতা নাই। যাহা হউক, আপনি সত্যের অংশে সকল ভার রাখি[য়া] সঙ্করের ঋণ সকল পরিশোধ করিতে যত্নবানের অভ্যাস করিতে থাকুন, সত্যই সকল ব্যবস্থা করিবেন। ভাগ্যগতিকেই লোকে দেহ সমাজ স্বজন বন্ধুবান্ধব স্ত্রী পুত্রাদি এবং স্থানাদি লাভ করিয়া থাকে। যখন যাহা লোকের সংঘটন ঘটিয়া থাকে তাহার কর্ত্তা ভাগ্যই জানিবেন। স ভাগ্য ছাড়িয়া পরের ভাগ্যের অধীনে গেলে কালচক্রের অন্তের [?] অধীন হইয়া পড়িতে হয় জানিবেন। বাড়ীঘর যেখানে হইবার হইবে...

শ্রীশ্রীঠাকুরকে চন্দন দ্বারা সজ্জিত প্রসঙ্গঃ@thegloryoframthakur#bedbani...

“মা, নাম নিবেন?” তিনি মাথা নাড়িয়া সন্মতি জানাইলে ঠাকুর বলিলেন, আমি ‘নাম’ বলিয়া যাইতেছি, আপনি আমার সাথে সাথে ঐ নাম আবৃত্তি করিয়া যাইবেন।এই বলিয়া শ্রীশ্রী ঠাকুর চক্ষু মুদ্রিত করিলেন এবং অল্পক্ষণ পরে ছয় অক্ষর যুক্ত নাম মহামন্ত্র উচ্চারণ করিতে লাগিলেন। মহিলাটিও ঠাকুরের নির্দ্দেশ অনুযায়ী ঐ নাম মহামন্ত্র আবৃত্তি করিয়া চলিলেন। এই ভাবে অষ্টাদশ বার আবৃত্তি করার পর ঠাকুর থামিয়া অতি আবেগভরে বলিতে লাগিলেন “মা, এই যে নাম পাইলেন ইহার ভিতরে কিন্তু প্রাণ আছে। আপনি ত সন্তানের মা। তাই জানেন যে সন্তান যখন ভূমিষ্ট হয়, তখন তাহার প্রাণের স্পন্দন বুঝা যায় না। ভূমিষ্ট হওয়ার পর ধাত্রী তাহাকে ধুইয়া মুছাইয়া শুকনা কাপড়ে জড়াইয়া নিয়া প্রাণ স্পন্দন দেয়। পরে সন্তান মুখব্যাদান করিলে অতি সন্তর্পণে ভিজা নেকড়ার সাহায্যে মিশ্রিত জল মুখে দেয়। আপনিও তাহার মুখে স্তন হইতে ক্ষীরধারা দেন। এভাবে যত্ন করিতে করিতে শিশু ক্রমে চোখ মেলে, হাত পা নাড়ে, তাহার মুখে হাসি ফোটে। ভূমিষ্ট হওয়ার সময় হইতে মা, শিশুকে যে ভাবে যত্ন করেন, তাহা মন দিয়া করেন না, করেন প্রাণ দিয়া। শিশুর প্রতি মায়ের এই যে টানে যত্ন, সেরূপ যত্ন...

ঠাকুরের চিত্রপট কেবল ছবি নয়। ভক্ত কথা বলাতে চাইলে কথা বলেন, পরামর্শ চাই...

"আশ্রিতের ডাকে ঠাকুরের আবির্ভাব | শ্রীশ্রী রামঠাকুরের এক অলৌকিক ঘটনা"

 "আশ্রিতের ডাকে ঠাকুরের আবির্ভাব | শ্রীশ্রী রামঠাকুরের এক অলৌকিক ঘটনা" দয়াল গুরুর চরণ কমল এ  রইলো শতকোটি প্রণাম।  🌿 "ঠাকুর কখনও আশ্রিতকে ছেড়ে যান না... ভয়, বিপদে তিনি ভক্তের পাশে থাকেন। আজ শুনব এমনই এক অলৌকিক ঘটনা, যেখানে এক ভক্তের ডাকে স্বয়ং শ্রীশ্রী রামঠাকুর আবির্ভূত হন!" আশ্রিতের ডাকে ঠাকুরের আবির্ভাবঃ গুরু কীভাবে আশ্রিতের ডাকে আবির্ভূত হয়ে ভক্তকে উদ্ধার করেন, নিশঙ্ক চিত্তে নিশঙ্ক চিত্তে" অর্থ নির্ভীক মন নিয়ে  এগিয়ে যেতে পারে তার পথ প্রদর্শন করেন এমন একটি ঘটনা ঠাকুরের একান্ত শিষ্য আগরতলার প্রতিথযশা প্রধান  শিক্ষক শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত মহাশয় জানিয়েছেন। তিনি নিজে পূজায় উপস্থিত ছিলেন। কুঞ্জবন হিন্দি কলেজ হোস্টেলে পূজা শেষে যোগেশ্বর কর্মকারের জীবনে ওই অদ্ভূত ঘটনা ঘটেছিল।  শ্রীশ্রী সত্যনারায়ণ পূজার ব্যাবস্থা ওই হোস্টেলে হয় এবং তার পূজক ছিলেন তারিনী ভট্টাচার্য। সত্যনারায়ণ পূজা, নাম,  গান, ভোগ নিবেদন, আরাধনা এবং প্রসাদ বিতরণ এসব শেষ হতে রাত ১২টা বেজে যায়।  তখনকার আগরতলা দিনেই শোনশান আর এত গভীর রাতে সকলকে প্রসাদ বিতরণ শেষ করে ও নিজে প্রসাদ গ্রহণ করে যখন ...
  জয় রাম, জয় গোবিন্দ,, শ্রীশ্রীরামঠাকুর ১২৬৬বাং ২১শে মাঘ, বৃহস্পতিবার, মাঘী দশমী তিথিতে এই ধরাধামে আবির্ভূত হইয়াছেন।জ্যোতিষীদের বিচারে ইহা অতীব শুভদিন।এমনি এক প্রশস্ত লগ্নে রাঢ়ীয় ভরদ্বাজ ব্রাহ্মণকুলে তিনি আবির্ভূত হইলেন।তাঁহার সঙ্গে আসিলেন ভাই লক্ষ্মন।শতবার্ষিকী স্মারকগ্রন্থে শ্রীশ্রীরামঠাকুরের জন্ম সম্বন্ধে বলা হইয়াছে,শ্রীশ্রীঠাকুরের পিতৃদেব ঁরাধামাধব চক্রবর্ত্তী বিদ্যালঙ্কার একজন যোগসিদ্ধ মহাপুরুষ ছিলেন।তিনি পঞ্চবটিতে যোগাভ্যাস ও সাধন-ভজনে অধিকাংশ সময় অতিবাহিত করিতেন।এই পঞ্চবটিতেই তিনি সিদ্ধিলাভ করেন।এই জন্যই পঞ্চবটি পূণ্যভুমি নামে খ্যাত আছে। যেদিন যে সময়ে শ্রীশ্রীরামঠাকুর মাতৃগর্ভ হইতে ভূমিষ্ট হইলেন, ঐ সময়েও তিনি সাধনায় নিমগ্ন ছিলেন।শ্রীশ্রীঠাকুর ভূমিষ্ট হওয়ার পর মাতৃদেবী অসুস্থ হইয়া পড়িলেন।অল্পক্ষণ পরই একটি থলির মধ্যে আর একটি পুত্র সন্তান ভূমিষ্ট হইল।প্রথমাবস্থায় এই থলির মধ্যে কোন সন্তান আছে তাহা উপলব্ধি করা যায় নাই।এমন সময় ঠাকুরের পিতৃদেব পঞ্চবটী হইতে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করিয়া থলি হইতে সন্তান বাহির করাইয়া তাহার প্রাণ বাঁচাইলেন।এই সন্তানটিই সহজাত ভ্রাতা লক্ষ্মণ।এই সম্পর...
  তোমরা যেমন সৎ সৎলোকের সঙ্গে, মন্দ মন্দলোকের সঙ্গে মিশে থাকতে ভালোবাসো। তাগো বেলায় ও সেই রকম। জয়গুরু জয়রাম আমি ( ফনীন্দ্র কুমার মালাকার )নোট বই ও কলম হাতে লইয়া বলিলাম," ঠাকুর, আজ জঞ্জাল পূর্ণ পাইন বাগানের কাহিনী শুনতে এসেছি। আমি---- শিলংএ পাইন বৃক্ষের বহু বাগান আছে? ঠাকুর---- আছে বই কি? আমি----- তার মধ্যে ১০ টি বাগানে আমাদের নিয়ে গিয়ে নাম কীর্তন করিয়েছিলে। নির্জন নিরালা পাইন বাগানে কীর্তনের কি প্রয়োজন ছিল? ঠাকুর----- নিশ্চয়ই প্রয়োজন ছিল। তারকব্রহ্ম ১৬ নাম ৩২ অক্ষর হরে কৃষ্ণ রাম হইল প্রণবের তিনটি অবয় অ উ ম। অর্থ হইলো তন্ময় তার সঙ্গে হরিনামে রমন করা। প্রণব কীর্তনের ফল সর্বত্র, সর্বকালে সমভাবে হইয়া থাকে। তারতম্য কিছু নাই। যেমন, অমৃত পানে স্বাদ তিক্ত, কষা, কটু, মিষ্ট যেমনি লাগুক, অমৃত অমৃতের ফল দিবেই। সেরূপ এই নাম করতে ভালো-মন্দ রুচি,অরুচি যেমন লাগুক না কেন, নাম নামের ফল অবশ্য দিবে। এই কীর্তন শ্রবণে বৃক্ষ তরুলতা পতঙ্গাদি সকল জীবের উন্নত অবস্থা প্রাপ্তি হয়। আমি---- ঐ ১০ টি বাগানকে লক্ষ্য করেই জঞ্জালপূর্ণ বলেছিলে? ঠাকুর --- হ তা...